অন্ধকার কবরস্থান। গত একমাস ধরে এক লোক প্রতিদিন অফিস থেকে ফেরার পথে একটি কবরের পাশে বসে বিলাপ করে, “কেন তুমি মরে গেলে !! কেন? কেন? ”
কদিন ধরে এই দৃশ্য দেখে কবরস্থানের দারোয়ান একদিন তাকে সন্ত্বনা দেবার জন্য এগিয়ে এল।
: কার কবর এটা আপনার বাবার? না ভাইয়ের?
.
.
.
.
.
.
.
লোকটি ফুঁপিয়ে উঠে বলল, আমার স্ত্রীর প্রথম স্বামীর।
ইংরেজ শাসন আমলের রাজস্থানের মরুভুমিতে একটা দুর্গ। সেইখানে সেনাপতি হয়ে এসেছে অহংকারী এক ইংরেজ যুবক। এসেই শুরু করছে হম্বি-তম্বি। এরে ধমকায় ত ওরে মারে। কোনো কিছু তার পছন্দ হয় না।তার মতে, ইন্ডিয়ানদের রুচি নাই- চোর-বাটপার সব কয়টা।
প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা। " ওই হারামজাদা। উট এইটা কিসের জন্য? "
একজন কাচুমাচুভাবে বললঃ " আমরা তিন-চার মাস একটানা দুর্গে থাকি। এইখানে কোনো মেয়ে নাই। সৈনিকরা মাঝে মাঝে খুব একা বোধ করলে এই উট ব্যাবহার করে। " সেনাপতি bloody indian দের কথা শুনেতো থ !
সে বললঃ 'শুয়োরের বাচ্চারা উটকে "কামে" লাগায়...ছি ছি ছি।
সে কড়া নির্দেশ দিলো যে এরপর কোনো নেটিভ হারামজাদা উট ব্যাবহার করলে তাকে ঝুলিয়ে পিটানো হবে। যাই হোক তার কড়া শাসনে দুর্গে নিয়ম-শৃংখলা ফিরে আসলো। সবাই সোজা। সব কিছু ঠিকমত চলছে। মাসের পর মাস যাচ্ছে।
এক সময় সেনাপতির একা একা লাগা শুরু করল। শালার একটা মাইয়া দেখি নাই গত চার মাস। আরো এক মাস গেলো।
একদিন সকালে সে হুকুম দিলোঃ শুয়োরের বাচ্চারা, উটটা নিয়ে আয় আমার তাবুতে।"
নিয়ে আসা হল উটকে সেনাপতির তাবুতে।তারপর কিছুক্ষন ধস্তা-ধস্তি হল। উটের চিৎকার শুনা গেল।
এরপর সেনাপতি প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বের হয়ে আসল।দেখলো বড় বড় চোখ করে bloody indian গুলো তাকিয়ে আছে।এদের দিকে তাকিয়ে সেনাপতি বললঃ "খারাপ না, তোরাও কি এইভাবেই ব্যাবহার করিস?"
:
:
:
:
:
: "না হুজুর। আমরা এইটাতে চড়ে মাইল দুয়েক দুরের একটা শহরে যাই !.............................
প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা। " ওই হারামজাদা। উট এইটা কিসের জন্য? "
একজন কাচুমাচুভাবে বললঃ " আমরা তিন-চার মাস একটানা দুর্গে থাকি। এইখানে কোনো মেয়ে নাই। সৈনিকরা মাঝে মাঝে খুব একা বোধ করলে এই উট ব্যাবহার করে। " সেনাপতি bloody indian দের কথা শুনেতো থ !
সে বললঃ 'শুয়োরের বাচ্চারা উটকে "কামে" লাগায়...ছি ছি ছি।
সে কড়া নির্দেশ দিলো যে এরপর কোনো নেটিভ হারামজাদা উট ব্যাবহার করলে তাকে ঝুলিয়ে পিটানো হবে। যাই হোক তার কড়া শাসনে দুর্গে নিয়ম-শৃংখলা ফিরে আসলো। সবাই সোজা। সব কিছু ঠিকমত চলছে। মাসের পর মাস যাচ্ছে।
এক সময় সেনাপতির একা একা লাগা শুরু করল। শালার একটা মাইয়া দেখি নাই গত চার মাস। আরো এক মাস গেলো।
একদিন সকালে সে হুকুম দিলোঃ শুয়োরের বাচ্চারা, উটটা নিয়ে আয় আমার তাবুতে।"
নিয়ে আসা হল উটকে সেনাপতির তাবুতে।তারপর কিছুক্ষন ধস্তা-ধস্তি হল। উটের চিৎকার শুনা গেল।
এরপর সেনাপতি প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বের হয়ে আসল।দেখলো বড় বড় চোখ করে bloody indian গুলো তাকিয়ে আছে।এদের দিকে তাকিয়ে সেনাপতি বললঃ "খারাপ না, তোরাও কি এইভাবেই ব্যাবহার করিস?"
:
:
:
:
:
: "না হুজুর। আমরা এইটাতে চড়ে মাইল দুয়েক দুরের একটা শহরে যাই !.............................